ফেসবুক পেজ বুস্ট নিয়ে ২২টি প্রশ্ন-উত্তর যা অনলাইন ব্যবসায়ীদের জানা উচিৎ!!

 

কিভাবে ফেসবুক পেজ বুস্ট করব,ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম,কিভাবে ফেসবুক পেইজ বুস্ট করবেন,কিভাবে ফেসবুক পেজ প্রমোট করতে হয়,ফেসবুক পেজ প্রমোট করার নিয়ম,মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম,ফেসবুক পেজ বুস্ট,ফেসবুক পেজ ফ্রী বুস্ট,ফেসবুক পেজে লাইক বাড়ানোর উপায়,ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম,ফেসবুক পেজ খোলার নিয়ম,ফেসবুক পেজ বুস্ট করুন ফ্রিতে,মোবাইল দিয়ে ফেসবুক পেজ বুস্ট,পেজ বুস্ট করার নিয়ম,ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয়,ফেসবুক,পেজ বুস্ট,ফেসবুক পেজ প্রমট

ফেসবুক পেজ বুস্ট নিয়ে ২২টি প্রশ্ন-উত্তর যা অনলাইন ব্যবসায়ীদের জানা উচিৎ!!

 

প্রযুক্তি নির্ভর যুগে ফেইসবুক অন্যতম একটা প্ল্যাটফর্ম যার মাধ্যমে আপনার অনলাইন ব্যবসার প্রসার দ্রুত ঘটানো সম্ভব। আজ আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্য দিয়ে ২২টি প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করবো ফেসবুক বুস্টিং কি? কিভাবে ফেসবুক পেজ বুস্ট করবেন? ফেসবুক পেজ বুস্ট করতে কত টাকা লাগে? এবং সম্পর্কিত আরোও প্রশ্ন-উত্তর।

 

১। আমার পেজে লাইক বাড়াতে চাই। কি করবো?

উত্তরঃ পেজে লাইক বাড়াতে বা ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায় হলো আপনাকে পেজ প্রোমোশন ক্যাম্পেইনে যেতে হবে।পেজ প্রোমোশনে গেলে যারা আপনার পেজটি পছন্দ করবে তারা পেজে লাইক দিবে ফলে আপনার পেজের লাইক বাড়বে৷

 পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে | ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে 2023

২। ফেসবুক পেজ বুস্ট করতে কত টাকা লাগে?

উত্তরঃ ১০/২০/৫০ হাজার লাইক কত টাকায় পাওয়া যাবে আসলে কন্ট্রাকে কোনো রিয়েল লাইক দেওয়া যায় না। এটা আপনাকে ফেসবুকও দিবে না।

প্রতি ডলারে কত লাইক আসতে পারে ফেসবুক একটি রেঞ্জ আমাদের দিয়েছে সেটি হল ডলারে ৩০-১০০ টি লাইক আসে আপনার যত লাইক প্রয়োজন এই রেঞ্জ অনুযায়ী হিসেব করে নিতে হবে।

আর যারা কন্ট্রাক্টে লাইক দেয় তারা বিভিন্ন গ্রুপে আপনার পেজ শেয়ার করে ফেইক লাইক(অপ্রয়োজনীয়) দিয়ে দেয়। যেটা আপনার পরবর্তীতে আপনার পেজের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।

আপনার যত লাইক লাগবে তা পেজ প্রোমোট এর মাধ্যমে নিয়ে নিবেন। এতে খরচ একটু বেশি হলেও রিয়েল এবং এক্টিভ লাইকার পাওয়া যাবে।

 

৩। প্রমোট/প্রমোট বুস্ট এর ক্ষেত্রে টার্গেট কাস্টমার কারা?

উত্তরঃ আপনি আপনার অ্যাডটি যাদেরকে দেখাতে চান তারাই আপনার টার্গেট কাস্টমার।

ধরুন, আপনি আপনার পেজে জুতো বিক্রি করছেন। আপনি চাচ্ছেন সারা বাংলাদেশে জুতা ডেলিভারি দিবেন। তার মানে আপনার টার্গেটেড কাস্টমাররা সারা বাংলাদেশের।

আবার ধরুন, আপনি চিন্তা করলেন কোন কোন টাইপের মানুষ জুতা কিনতে পারে তাদেরকে শুধু আপনার বিজ্ঞাপনটি দেখাবেন। তাহলে অডিয়েন্স অপশনে যারা অনলাইনে কেনা-কেটা করে জুতো কেনার প্রতি আগ্রহ আছে তাদেরকে টার্গেটড করে দিতে হবে। এরাই আপনার টার্গেটেড কাস্টমার।

 

. সর্বনিম্ন পেজ প্রোমোশনে কত খরচ হবে আর কতটা লাইক আসবে?

উত্তরঃ বাংলাদেশে ম্যাক্সিমাম মানুষ শুরুতে -১০ ডলার দিয়ে এড রান করে। তারপর রেসপন্স বাড়তে থাকলে তারা বাজেটেও বাড়াতে থাকে। আর প্রোফেশনালি পুরো মাস জুড়ে একটানা বুস্ট করতে পারলে ভাল রেসপন্স পাওয়া যায়।

তবে ফেসবুক পেজ প্রমোট করতে কত টাকা লাগে বা কত ডলারে কত লাইক বা ম্যাসেজ আসবে এরকম একটি পরিসংখ্যান নিচে দেয়া হল।

ডলারঃ

Get more message goal-

রিচ হবে ২৮০০-৪৫০০ এর মত।

মেসেজ আসবে ১৫১০০ টি।

( আপনার পন্যের ধরন প্রেজেন্টেশন এর উপর মেসেজ কম আসবে না বেশি আসবে সেটা ডিপেন্ড করবে)

Get more Engagement goal-

রিচ হবে ৫০০০-১৫০০০ এর মত।

পোস্টে লাইক পরবে ১৫০-৫০০ টির মত।

Page promotion goal-

পেজে টার্গেটেড লাইক আসবে ১০০-২৫০ এর মত

ডলারঃ ১০

Get more message goal-

রিচ হবে ৫০০০-১৫০০০ এর মত।

মেসেজ আসবে ৪০১৫০ টি।

(আপনার পন্যের প্রেজেন্টেশন এর উপর মেসেজ কম আসবে না বেশি আসবে সেটা ডিপেন্ড করবে)

Get more Engagement goal:

রিচ হবে ১০০০০- ৩০০০০ এর মত।

পোস্টে লাইক পরবে ৩০০-১০০০ টির মত।

Page promotion goal:

পেজে টার্গেটেড লাইক আসবে ২০০-৭০০ এর মত।

 

৫। ডলার কত দিনের জন্য করলে ভাল হবে?

উত্তরঃ ডলার আপনি দিনের জন্য করতে পারেন আবার / দিনের জন্য করতে পারে। এতে করে রিচ কম বেশি হবে না।

মনে রাখবেন ডলার স্পেন্ড হলে রিচ এবং রেসপন্স দুটোই বাড়বে। এখানে ডলার স্পেন্ডটি মূখ্য। তারপরও অনেকে চায় তার এডটি বেশি দিন চলুক।

ডলার সর্বোচ্চ দিনের জন্য খরচ করলে ধীরে গতিতে রেসপন্স পাওয়া যাবে। ডলার দিনের জন্য খরচ করাটা স্ট্যান্ডার আর / দিনের জন্য করলে অল্প সময়ে বেশি রেসপন্স পাওয়া যাবে।

 

৬। ১০ ডলার কত দিনের জন্য ভাল হবে?

উত্তরঃ ১০ ডলার - দিন করাটা স্ট্যান্ডার্ড। তবে আপনি চাইলে ১০ ডলার ১০ দিনেও খরচ করতে পারবেন কিন্তু এতে করে ধীরগতির রেসপন্স পাবেন। অনেকে ১০ ডলার ১দিনে খরচ করে একসাথে সকল রেসপন্স দিনেই নিয়ে নেয়।

 

৭। ডলারে কতটি লাইক আসে?

উত্তরঃ ডলারে পেজে লাইক আসবে ২০-১০০ টির মত। লাইক এই রেঞ্জের সর্বোচ্চটা আসবে না সর্বনিম্ন আসবে সেটা নির্ভর করবে আপনার এড সেটের উপর। এড সেটটি ভাল হলে লাইক বেশি আসবে আর এড সেটটি ঠিকঠাক না হলে কম লাইক আসবে।

 

৮। ডলারে রিচ কত হয়?

উত্তরঃ ডলারে স্বাভাবিক রিচ ৫০০-৩০০০ এর মত। রিচ বেশি হবে নাকি কম হবে সেটা নির্ভর করবে আপনার পোস্ট অপটিমাইজেশন এর উপর। যদি পোস্টের ক্যাপশন কম থাকে, ছবিতে ওয়াটার মার্ক বা ছবির উপর বেশি লিখা না থাকে এবং পোস্টে ইমোজি কম থাকে তাহলে রিচ বেশি আসবে।

 ফেইসবুক পেইজে অর্গানিক রিচ বাড়ানোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস্

৯। ডলারে মেসেজ কত পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ ডলারে মেসেজ আসে -২০ টির মত। রিচ বেশি হলে মেসেজর সংখ্যা বেশি আসবে এবং রিচ কম হলে মেসেজও কম আসবে।

 

১০। ডলারে পোস্টে কতটি লাইক পাওয়া যায় ?

উত্তরঃ ডলারে পোস্ট এঙ্গেজমেন্ট (Engagement) গোলে লাইক আসবে ৫০-১০০ টি এবং মেসেজ গোলে পোস্টে লাইক আসবে ১০-৩০ টি।

 

১১। রিচ কি?

উত্তরঃ এতক্ষণ যাবৎ আমরা রিচ শব্দটা বহুবার উল্লেখ করেছি কিন্তু রিচ শব্দের অর্থ কি? রিচ শব্দের অর্থ হলোপৌঁছানো

ফেসবুক রিচ মানে হল মানুষের কাছে আপনার পোস্টটি/বিজ্ঞাপনটি পৌঁছানো। ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার উপায় একটি উপায়।

ধরুন, আপনার পেজে ১০০ লাইক আছে, এখন আপনি একটি পোস্ট করলেন। এই পোস্টটা যদি ১০০ জন দেখে তাহলে বুঝে নিবেন ১০০ জনের কাছে আপনার পোস্টটা রিচ হয়েছে।

আবার আপনি যদি আপনার পেজের লাইকারদের ছাড়াও অন্য টার্গেটেড কাউকে আপনার পোস্টটা দেখাতে চান তাহলে ফেসবুক পেইড এড সেট করে রিচের সংখ্যা বাড়াতে পারবেন।

 

১২. এঙ্গেজমেন্ট (Engagement) কি?

উত্তরঃ আপনার পোস্টটে ক্লিক করা, লাইক দেয়া, কমেন্ট করা, ফটো ভিউ করা, ভিডিও দেখা শেয়ার করার সামষ্টিক সংখ্যাটাই হল এঙ্গেজমেন্ট।

ধরুন, আপনার পেজের একটি পোস্টে ২০টি লাইক, ৬টি কমেন্ট, ২০টি ফটো ভিউ ৪টি শেয়ার করা হয়েছে। তাহলে আপনারা পোস্টে ৫০ টি (২০++২০+) এঙ্গেজমেন্ট হয়েছে।

 

১৩. অডিয়েন্স কি?

উত্তরঃ অডিয়েন্স বলতে ফেসবুক ব্যবহারকারীদেরকে বোঝানো হয়। বাংলাদেশের প্রায় কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। তার মানে এই কোটি মানুষই হল অডিয়েন্স। তবে আপনার প্রডাক্ট লোকেশন টার্গেটেড অনুযায়ী যাদেরকে আপনার এডটি দেখাবেন তারাই মুলত আপনার পেজের অডিয়েন্স।

 

১৪. বাংলাদেশে এজেন্সিগুলো সার্ভিস চার্জসহ ডলার রেট কত নেয়?

উত্তরঃ বর্তমান ফেসবুক গুগল এডের উপর ১৫% ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে এবং সেটি সরকার কার্যকরভাবে পালন করছে। বাংলাদেশ ব্যাংক গুলোতে ডলার রেট কিছুটা উঠানাম করলেও গড়ে ডলারে কিনতে ৯৫-৯৬ টাকা খরচ পরে। ১৫% ভ্যাটসহ ডলার এজেন্সিগুলোকে কিনতে খরচ প্রায় ১১০ টাকার মত।

এরপর এজেন্সি গুলো তাদের সার্ভিস চার্জ যোগ করে প্রতি ডলারে ১১৫০- ১৬০ টাকা নিয়ে থাকে৷

অনেক এজেন্সি কুপন ভিপিএন ব্যবহার করে ফেইক ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে ফেসবুক এড রান করে, ফলে ভ্যাট ফাঁকি দেয়ার তাদের খরচ কম পরে। তবে কুপন ফেইক ভার্চুয়াল কার্ড দিয়ে Boost না করাই ভাল।

 

১৫। ফেসবুক পেজ বুস্ট (Boost) শুরু হতে কত সময় লাগে?

উত্তরঃ স্বাভাবিকভাবে বুস্ট সেট করার পর রিভিউতে থাকে৷ ফেসবুক রিভিউতে ২থেকে ঘণ্টা সময় নেয়। যদি বয়স ১৮ এর কম দেয়া থাকে অথবা পোস্টটা এড পলিসি ভায়োলেট করতে পারে এরকম হয় তাহলে এক্টিভ হতে কয়েক ঘন্টা সময় বেশি লাগতে পারে৷

যদি আগে একবার একটি পোস্ট এক্টিভ করা হয়েছিল এমন পোস্ট আবার এক্টিভ করার জন্য রিভিউতে দেয়া হয়, তাহলে ফেসবুক সেটি খুব দ্রুত এক্টিভ করে দেয়।

 

১৬। ফেসবুক ভিডিও বুস্ট নাকি পোস্ট বুস্ট কোনটা ভাল হবে?

উত্তরঃ ফেসবুক ভিডিও বুস্ট এবং পেজ বুস্ট ২টি বুস্টিং রেজাল্ট কখন কখন একই আসে আবার ভিন্নও হয়। শর্ট ভিডিও বুস্টিং রিচ এবং ভিউ বেশি হয়।

আবার লং ভিডিওতে রিচ কম হয়। ভিউ বেশি হলে এঙ্গেজমেন্ট ভাল হয়, আর ভিউ কম হলে এঙ্গেজমেন্টও কম হবে। ওদিকে পোস্ট বুস্টিং ভাল করে সেট করলেও রিচ ভাল হয়। তবে ভিডিও বুস্টিং রিচ এবং ভিউ পোস্ট বুস্টিং থেকে কিছুটা বেশি হয়।

 

১৭। বুস্টিং ম্যসেজ গোল নাকি এঙ্গেজমেন্ট গোল কোনটা ভাল হবে?

উত্তরঃ ২টি গোলের উদ্দেশ্য রকমের। মেসেজ গোল সেট করে বুস্টিং করলে মেসেজ পাওয়া যাবে। এই গোল সেট করে এড দিলে ফেসবুক তাদেরকেই এড দেখাবে যারা আপনার এডটি দেখা মাত্রই মেসেজ দিবে। যারা সেলের জন্য বুস্টিং করে তাদের জন্য মেসেজ গোলটি খুবই প্রয়োজন। কারন মেসেজ আসলে কাস্টমারদের সাথে কথা বলে সেল করার একটি সুযোগ তৈরী হয়।

অন্যদিক এঙ্গেজমেন্ট গোল সেট করা হয় পোস্টে লাইক কমেন্ট বাড়ানোর জন্য। এঙ্গেজমেন্ট গোলে পোস্টে প্রচুর লাইক পড়ে। নরমালি যারা একটা লোকেশনের মানুষকে পেজ সম্পর্কে বারবার জানাতে চায়, তারা এই গোল সেট করে এড দেয়।

 

১৮। বুস্ট করলে কি সেল হয়?

উত্তরঃ বুস্ট করলে আপনার পেজের লাইকার ছাড়াও অনেক নতুন নতুন ফেসবুক ব্যবহারকারী আপনার পোস্টটা দেখবে, লাইক দিবে, কমেন্ট করবে মেসেজ দিবে। কমেন্টে মেসেজের মাধ্যমে কাস্টমারদের সাথে কথা বলার সুযোগ তৈরী হয়। তখন দামকষাকষি হয় এবং আপনার সেল দক্ষতা দিয়ে কাস্টমারকে পণ্য কেনার জন্য আগ্রহী করে তোলা যায়। যার ফলে সেল হওয়ার সুযোগ তৈরী হয়। তাই বলা যায় ফেসবুক পেজ বুস্ট করার নিয়ম মেনে বুস্ট করলে সেল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সেল হয়।

 

১৯। দিনের কোন সময় বুস্ট সেট করা ভাল?

উত্তরঃ দিনের বুস্ট ২৪ ঘন্টার জন্য হয়ে থাকে। এই ২৪ ঘন্টার যে কোনো সময় বুস্ট রান করা যাবে। তবে বাংলাদেশের মানুষ সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত অনলাইনে বেশি থাকে। এই সময়টিকে পিক আওয়ার বলা হয়। এই সময় ডলার স্পেন্ড যেমন বেশি হয় তেমনি রেসপন্সও ভাল আসে। যেহেতু ২৪ ঘন্টার মধ্যেই সন্ধ্যা-রাত থাকছে সেহেতু দিনের যেকোনো সময় বুস্ট রান করা যেতে পারে। তবে সন্ধ্যা বা রাতে বুস্ট রান করলে বেশি ডলার খরচ হবে এবং বেশি মানুষ দেখবে। যার ফলে বুস্ট এক্টিভ হওয়ার সাথে সাথেই রেসপন্স আসা শুরু হবে।

 

২০। সরাসরি লাইভ কি বুস্টিং করা যায়?

উত্তরঃ সরাসরি লাইভ বুস্ট করা যাবে না। ফেসবুকের এড পলিসিতে এরকম কোনো নিয়ম নেই বরং লাইভ শেষ হওয়ার পর ভিডিওটি বুস্ট করা যাবে। ফেসবুক সরাসরি লাইভটি রিভিউ করতে পারে না বিধায় লাইভ বুস্টে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। লাইভ শেষে ভিডিওটি বুস্টের জন্য সেট করলে সেটি রিভিউতে যাবে এবং সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে বুস্টটা এক্টিভ হবে।

 

২১। রাতের বেলা বুস্ট কি অফ রাখা যাবে?

উত্তরঃ রাতের বেলা মানে মানুষ যখন ঘুমাতে যায় তখন ফেসবুক আপনার পোস্টটা অল্প রিচ করাতে পারে। যেহেতু ফেসবুকে অল্প মানুষ এক্টিভ থাকে, তাই আপনার ডলার স্পেন্টও কম হবে।

রাতে শুধুমাত্র যারা এক্টিভ থাকবে তাদেরকেই আপনার এডটি দেখানো হবে। এতে করে কোনো বাড়তি খরচ হবে না। রিচ কম ডলার স্পেন্টও কম। তাই রাতের বেলা বুস্ট অফ না রাখাই ভাল। সাধারনত দিনের বেলায় ৩০% , রাতে ৬৫% মিডনাইটে % মানুষ এক্টিভ থাকে। আপনার ডলার স্পেন্টও এই হারে হবে।

 

২২। ফেসবুক পেজ কি ফ্রি বুস্ট করা যাবে?

উত্তরঃ ফেইসবুক পেজ ফ্রি বুস্ট করার যাবে না। ফেইসবুক ফ্রিতে ধরণের কোন সার্ভিস দিয়ে থাকে না। ফেসবুক পেজ বড় করার উপায় বা লাইক এবং ফলোয়ারদের সংখ্যা বাড়ানোর একমাত্র দ্রুত উপায় হলো পেইড বুস্টিং করা।

Next Post Previous Post