স্বামী-স্ত্রী ভুলেও যেভাবে ঘুমাবেন না । Don't sleep like a husband and wife



স্বামী-স্ত্রী ভুলেও যেভাবে ঘুমাবেন না যে ভাবে ঘুমালে শয়তান খুশি হয় আর আল্লাহতালা নারাজ হয়ে যায় আর এই সংসারের মধ্যে কোনটি অভাব-অনটন দুশ্চিন্তা পেরেশানি সব কিছু লেগেই থাকে সংসারের মধ্যে কোন বারাকা হয় না 

এবং এই সংসারে স্বামী কোন উন্নতি ঘটতে পারে না আমাদের অনেকেরই আছে স্বামীর খুশি করার দিকটা খেয়াল করেনা স্বামী আছে তারা মানসিক নির্যাতনের শিকার হয় কিন্তু কাউকে বলতেও পারেনা বদ যায় কারো কাছে বলতে পারে না অথচ কথা ছিল যে প্রত্যেকটা ইস্ত্রি হবে তার স্বামীর জন্য একটা প্রশান্তির জায়গা প্রত্যেকটা সাজে প্রশান্তি খুঁজে পাবে নিজের অন্তরের ভেতর শান্তি পাবে অথচ আমাদের স্ত্রীরা স্বামীর দিকটা খেয়াল করে না এজন্য সিজদায় লুটিয়ে পড়ে যারা স্বামী পেয়েছেন তারা প্রত্যেকটা একটা একটা করে হীরার টুকরা পেয়েছে এটা কদর করতে হবে কিন্তু স্ত্রীরা স্বামীর উপর ডমিনেটিং চেষ্টা করে জন্য আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেছেন.


স্বামী স্ত্রী যদি এইভাবে ঘুমায় যে ভাবে ঘুমালে শয়তান খুশি হয় আর আল্লাহতালা নারাজ হয়ে যায় হাদিসের মধ্যে এটার ব্যাপারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা পড়েছেন আমাদের স্ত্রীদের এই মেসেজটা পৌঁছে দিতে হবে আমাদের সকলকে এবং আমরা ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে কখনো যদি স্ত্রী ভুল কাজটি করে সাথে সাথে স্ত্রীকে জানিয়ে দিবে যার কারণে আপনার ঘরের মধ্যে অভাব-অনটন দুশ্চিন্তা লেগেই থাকবে আপনিও করতে পারবেন বাসুল্লা কুমিল্লা হোমনা স্বামী স্ত্রী 


একজন আরেকজনের পোশাক পোশাক যেমনিভাবে আপনার লজ্জাস্থান ঢেকে রাখে স্বামী তার স্ত্রীর চরিত্র হেফাজত করবে তার স্বামীর চরিত্র হেফাজত করবে একে অপরকে একেবারে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িয়ে থাকবে এটা হচ্ছে ইসলামের বিধান বলতে দুজনে একসাথে মিলিত হবেন একান্তে কিছু সময় কাটাবেন ওই সময়টাতে আল্লাহতালার সাদাকার সব দিয়ে আপনার আমলনামায় অটোমেটিক্যালি ভরপুর করে দিবে এজন্য আমাদেরকে মনে রাখতে হবে সবসময় স্বামী তার স্ত্রীর.




জন্য একটা প্রশান্তির জায়গা পাবে স্ত্রী তার স্বামীর জন্য একটা প্রশান্তির স্থান হতে হবে একজনকে ছাড়া আরেকজন চলতে পারবে না এরকম তা হতে হবে এজন্য আল্লাহর হাবীব সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলেন আল্লাহ তেলমারা চামচামি কোন মহিলা যদি 5 টি কাজ করতে পারে আল্লাহর একটা জান্নাতের দরজা তার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে এরমধ্যে পিন নাম্বার যেটা হচ্ছে স্বামীর কর্তৃত্বকে মেনে নেয়া অর্থাৎ কোন স্ত্রী যদি এটা সন্ধ্যা তেলমারা চামচামি করতে পারে আল্লাহ তা'আলা তার জন্য জান্নাতে করে দিবেন করে চলবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়বে স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী লজ্জাস্থানের হেফাযত করবে এবং কি স্বামীর কর্তৃত্ব মেনে নিতে হবে এজন্য স্বামী-স্ত্রী ভুলেও যেভাবে ঘুমাবেন না যে ভাবে ঘুমালে শয়তান খুশি হয় সুরের ভাষায় কোন স্ত্রী যদি স্বামীর প্রতি অভিমান করে স্বামীর প্রতি রাগ করে সেজন্য রাত্রিবেলা কখন ওর স্বামীর দিকে পিঠ ঠেকিয়ে না ঘুমায় যতক্ষণ ঘুমাবে ততক্ষণ.


সারাক্ষণ লাগানোর যতক্ষণ পর্যন্ত না এই অভিমানটা না ভাঙবে যতক্ষণ এইভাবে ঘুমাবে ততক্ষণ পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে নারীর ধারা কিন্তু সংসারের মধ্যে বরকত হয় নারীর দ্বারা কিন্তু সংসারের মধ্যে উন্নতি হয় আর যে স্ত্রীর মধ্যে ফেরেশতারা সারাক্ষণ লানোর দিবে মিস্ত্রিরি ঘরে থাকবে ওই ঘরে বরকত হবে রেডি থাকবি স্বামীও কোন উন্নতি করতে পারবে না আপনি দেখেন আজকে যেগুলো হচ্ছে সবচাইতে স্বামী স্ত্রীর মনোমালিন্য এজন্য ম্যাক্সিমাম ঘরে শান্তি নেই শুধুমাত্র এই কারণে শকুনি খেয়াল করতে হবে

Next Post Previous Post